হাসির ধাঁধা উত্তর সহ
হাসির ধাঁধা,একদিন একটা ছোট শহরের এক ছেলে,রাফি,তার স্কুলের নতুন ছাত্রী নীলা’কে প্রথম দেখেই ভালোবেসে ফেলে। নীলার হাসি রাফির মনকে এমনভাবে আন্দোলিত করে, যেন সে তার জীবনের সব সুখ সেখানে খুঁজে পায়। কিন্তু রাফি ছিল খুব লাজুক, তাই সে নীলার সাথে কথা বলার সাহস পেত না।একদিন সাহস করে, রাফি স্কুলের মাঠে নীলার সামনে দাঁড়িয়ে বলে, তোমার হাসিটা খুব সুন্দর। তুমি যখন হাসো, মনে হয় পুরো পৃথিবী আলোকিত হয়ে যায়। নীলা একটু হাসলো এবং বলল,তুমি কি জানো, আমি যখন হাসি, তখন তোমার দিকে তাকিয়েই হাসি।
রাফির মুখ লাল হয়ে গেল, এবং দুজনেই হেসে উঠল। সেই মুহূর্ত থেকেই, তাদের বন্ধুত্ব গভীর হলো এবং তারা একে অপরকে ভালোবাসতে শুরু করল। নীলার প্রতিটি হাসি যেন রাফির জীবনে নতুন আলো এনে দিল।
হাসির ধাঁধা উত্তর সহ
ধাঁধা: বনের মধ্যে জলে ভাসে, গোল বরণে চালায় হাসে।
উত্তর: ডিম।
ধাঁধা: কোন্ মাছের মাথায় ১০০০ পা?
উত্তর: চিংড়ি মাছ।
ধাঁধা:- কোন ফল খেতে খেতে খালি হয়ে যায়?
উত্তর: তরমুজ।
ধাঁধা:- দুই বোনে দ্বন্দ্ব, কেউ কারও সাথে কথা বলে না!
উত্তর: কাঁচি।
ধাঁধা:- পেটের ভিতর পেট, তবু ঠ্যাঙের ঘরে কেট।
উত্তর: কলা।
ধাঁধা:- চাদরে ঢেকে পড়ে আছি, মাথায় তবু টুপি আছে।
উত্তর: কলম।
ধাঁধা:- দেখলে খুশি, না দেখলে রাগ, মানুষ তাকে ঘরে রাখে লাগ!
উত্তর: আয়না।
ধাঁধা:- নাম শুনলেই ভয় লাগে, দেখতে ভয়ঙ্কর না; খালি লম্বা সাপের মতো লাগে!
উত্তর: দড়ি।
ধাঁধা:-দুধ খায়, ঘাস খায় না, ধান খায়, পাথর খায় না।
উত্তর: মাছ।
ধাঁধা:- ঠেলে নিয়ে যেতে হয়, তবু নিজের পথ খুঁজে নেয়।
উত্তর: সাইকেল।
ধাঁধা:- আমার হাত পা নেই, তবু আমি হাঁটি।
উত্তর: ঘড়ি।
ধাঁধা:- আমি আকাশে উড়ি, ঘাসের উপর পড়ি।
উত্তর: বৃষ্টি।
ধাঁধা:- দুই বনে দুই রাজা, কেউ কাউকে দেখে না।
উত্তর: চোখ।
ধাঁধা: – বনের ভেতর কাঁথা বিছানো।
উত্তর: মাকড়সার জাল।
ধাঁধা:- মাকে খায়, বাবাকে খায় না।
উত্তর: চা চামচ।
ধাঁধা-: রাত হলে আসে, দিন হলে চলে যায়।
উত্তর: তারা।
ধাঁধা:- গায়ে নেই কাপড়, তবু লজ্জা দেয়!
উত্তর: পেঁয়াজ।
ধাঁধা:- নিজে চলতে পারে না, তবু গাড়ি চলে তার ওপর।
উত্তর: রাস্তা।
ধাঁধা:- বনের ভেতর দাঁড়িয়ে আছে, গোল করে টুপি আছে।
উত্তর: মাশরুম।
ধাঁধা:= ভেতরে জল, বাইরে সবুজ, মাথায় লাল টুপি।
উত্তর: তরমুজ।
এক গ্রামে এক বৃদ্ধ লোক বাস করতেন। তিনি খুব জ্ঞানী ছিলেন এবং গ্রামবাসীরা তাকে অনেক সম্মান করতেন। একদিন, একটি ছেলেকে বৃদ্ধের কাছে এসে বলল, “বাবা, আমি আপনার কাছে একটি ধাঁধা দিতে চাই। যদি আপনি উত্তর দিতে পারেন, তাহলে আমি আপনার কাছে থেকে কিছু শিক্ষা নিতে চাই।
